অনলাইনে ব্যবসা করে কোটি পতি হওয়ার কিছু উপায়

অনলাইনে ব্যবসা করে কোটি পতি হওয়ার জন্য কিছু কার্যকরী উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো। আর তা আমরা যদি মন দিয়ে করতে পারি তাহলে আমরা অবশ্যই সফল হবো অনলাইনে ব্যবসা করে সফল ব্যবসিক হওয়া সম্ভব।
অনলাইনে ব্যবসা করে কোটি পতি হওয়ার কিছু উপায়






অনলাইনে ব্যবসা করে কোটি পতি হওয়ার কিছু উপায়


১. ই-কমার্স স্টোর
অনলাইন স্টোর খুলে পণ্য বিক্রি করা। স্বতন্ত্র পণ্য বা ড্রপশিপিং মডেল ব্যবহার করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
২. ডিজিটাল প্রোডাক্ট
ই-বুক, অনলাইন কোর্স, বা সফটওয়্যার তৈরি করে বিক্রি করা। ডিজিটাল পণ্য একবার তৈরি করলে বারবার বিক্রি করা যায়।
৩. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
অন্যের পণ্য প্রচার করে কমিশন আয় করা। ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে এই পদ্ধতি কার্যকর।
৪. ফ্রিল্যান্সিং
আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করতে পারেন যেমন লেখালেখি, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারেন।
৫. ইউটিউব বা পডকাস্টিং
ভিডিও বা অডিও কনটেন্ট তৈরি করে বিজ্ঞাপন বা স্পনসরশিপের মাধ্যমে আয় করা।
৬. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
ব্র্যান্ড বা পণ্যের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচারণা চালিয়ে আয় করা। ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং বর্তমানে খুব জনপ্রিয়।
৭. অনলাইন কোচিং বা পরামর্শ
আপনার বিশেষজ্ঞতার ভিত্তিতে কোচিং সেবা প্রদান করে আয় করতে পারেন।
৮. নেটওয়ার্ক মার্কেটিং
এলাকার লোকদের সাথে যুক্ত হয়ে পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে পারেন।
৯. ব্লগিং
নিজস্ব ব্লগ তৈরি করে কনটেন্ট লিখে বিজ্ঞাপন বা স্পনসরশিপের মাধ্যমে আয় করা।
১০. ক্রিপ্টোকারেন্সি বা শেয়ার মার্কেট
সঠিক গবেষণা ও তথ্যের ভিত্তিতে বিনিয়োগ করে ভালো মুনাফা অর্জন করা।
এই ব্যবসাগুলো শুরু করার আগে একটি সঠিক পরিকল্পনা, বাজার বিশ্লেষণ এবং সময় দেওয়া প্রয়োজন। ধৈর্য ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে আপনি সফল হতে পারেন।

শুন্য হতে কোটি পতি হওয়ার উপায়

শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার জন্য কিছু কার্যকরী উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো:
১. শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জন
নতুন দক্ষতা শিখুন যা বর্তমান বাজারে চাহিদা রয়েছে। কোডিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন ইত্যাদি শেখা লাভজনক হতে পারে।
২. ব্যবসার পরিকল্পনা
একটি সুনির্দিষ্ট ব্যবসার পরিকল্পনা তৈরি করুন। গবেষণা করে বাজারের চাহিদা বুঝুন এবং সেখান থেকে একটি আইডিয়া বের করুন।
৩. ছোট আকারে শুরু করা
প্রাথমিকভাবে ছোট আকারে শুরু করুন। এটি আপনার ঝুঁকি কমাবে এবং ব্যবসার প্রতি আপনার ধারণা পরীক্ষা করার সুযোগ দেবে।
৪. ফ্রিল্যান্সিং
আপনার দক্ষতার ভিত্তিতে ফ্রিল্যান্স কাজ শুরু করতে পারেন। এটি শুরুতে অর্থ আয়ের একটি ভালো উপায়।
৫. সামাজিক মিডিয়া ব্যবহারে দক্ষতা
সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড তৈরি করুন। এটি আপনার ব্যবসার প্রচারে সাহায্য করবে।
৬. নেটওয়ার্কিং
লোকজনের সাথে সম্পর্ক গড়ুন। ব্যবসার ক্ষেত্রে ভালো যোগাযোগ এবং সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ।
৭. সঞ্চয় ও বিনিয়োগ
আয়ের একটি অংশ সঞ্চয় করুন এবং সঠিক সময়ে বিনিয়োগ করুন। ধৈর্য ধরে বিনিয়োগের মাধ্যমে আয় বাড়াতে পারেন।
৮. নতুন ধারনা ও উদ্ভাবন
নতুন পণ্য বা সেবা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করুন। উদ্ভাবন বাজারে আপনাকে আলাদা করবে।
৯. পরিশ্রম ও অধ্যবসায়
সাফল্যের জন্য কঠোর পরিশ্রম এবং অধ্যবসায় অপরিহার্য। আপনার লক্ষ্যকে বাস্তবায়িত করতে নিয়মিত কাজ করুন।
১০. ভুল থেকে শেখা
ভুল হলে তা থেকে শিক্ষা নিন। প্রতিটি ভুল আপনাকে উন্নতির দিকে নিয়ে যেতে পারে।
এসব উপায়ের মাধ্যমে ধৈর্য এবং কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়া সম্ভব।
অনলাইনে ব্যবসা করে কোটি পতি হওয়ার কিছু উপায়



কাপড়ের ব্যবসা করে কোটিপতি

কাপড়ের ব্য়াবসা করে কোটি পতি হওয়ার কিছু কার্যকরী কৌশল নিচে উল্লেখ করা হলো:
১. বাজার গবেষণা
বাজারের চাহিদা বুঝুন। কোন ধরনের কাপড় (পুরুষ, মহিলা, শিশু, বা বিশেষ অনুষ্ঠানের) বেশি জনপ্রিয় এবং কিভাবে নতুন ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারেন।
২. অনলাইন স্টোর
একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুলুন। সোশ্যার্ল মিডিয়া ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনার পণ্য প্রচার করুন।
৩. বিশেষ নকশা
বাজারে ইউনিক ডিজাইন এবং কাপড়ের নকশা নিয়ে আসুন। ক্রেতাদের আকর্ষণ করার জন্য ট্রেন্ডি এবং কালারফুল পণ্য তৈরি করুন।
৪. কাস্টমাইজেশন
গ্রাহকদের জন্য কাস্টমাইজড কাপড় তৈরির সুবিধা দিন। এটি তাদের আকর্ষণ করবে এবং ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়াবে।
৫. পাইকারি বিক্রয়
অন্য ব্যবসায়ীদের কাছে পাইকারি বিক্রি করতে পারেন। এটি বড় অর্ডার পাবার সম্ভাবনা বাড়ায়।
৬. ফ্যাশন শো এবং এক্সিবিশন
ফ্যাশন শো এবং এক্সিবিশনে অংশগ্রহণ করুন। এটি আপনার পণ্য প্রচারের একটি চমৎকার সুযোগ।
৭. সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট
সঠিক সাপ্লায়ার এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া নির্বাচন করুন যাতে খরচ কমে এবং পণ্যের মান বজায় থাকে।
৮. মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি
সোশ্যাল মিডিয়া, ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এবং বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ডের প্রচার করুন।
৯. গ্রাহক সেবা
ভালো গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করুন। সন্তুষ্ট গ্রাহক আপনার ব্যবসার জন্য সেরা মার্কেটিং।
১০. বিনিয়োগ
নতুন ট্রেন্ড এবং প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করুন। নতুন টেকনোলজি বা ডিজাইন নিয়ে আসলে আপনার ব্যবসা দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
এই কৌশলগুলো অনুসরণ করে, কঠোর পরিশ্রম এবং সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে কাপড়ের ব্যবসা করে আপনি কোটিপতি হতে পারেন।

কম বয়সে ধনি হওয়ার উপায়

কম বয়সে ধনী হওয়ার জন্য কিছু কার্যকরী উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো:
১. শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জন
নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন, যেমন কোডিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, অথবা ফাইন্যান্স। দক্ষতা বৃদ্ধি আপনাকে ভালো চাকরি বা ব্যবসার সুযোগ দেবে।
২. ব্যবসা শুরু করা
যেকোনো ছোট ব্যবসা শুরু করুন, যেমন অনলাইন শপ বা ফ্রিল্যান্সিং। প্রাথমিকভাবে ছোট আকারে শুরু করলে ঝুঁকি কম থাকে।
৩. বিনিয়ো্গেরির অভ্যাস
যতটা সম্ভব শেয়ার বাজার বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করুন। সময়ের সাথে আপনার বিনিয়োগ বাড়তে থাকবে।
৪. নেটওয়ার্কিং
লোকজনের সাথে সম্পর্ক গড়ুন। একসাথে কাজ করলে নতুন সুযোগ পেতে পারেন।
৫. সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার
নিজের প্রতিভা বা ব্যবসা প্রচারের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করুন। এটি আপনাকে বড় শ্রোতার সামনে নিয়ে আসবে।
৬. লক্ষ্য নির্ধারণ
নির্দিষ্ট লক্ষ্য তৈরি করুন এবং সেগুলো অর্জনের জন্য পরিকল্পনা করুন। লক্ষ্যপূরণে মনোযোগ দিন।
৭. সময়ের সঠিক ব্যবহার
আপনার সময়ের সঠিক ব্যবহার করুন। নিয়মিত কাজ ও অধ্যয়নের মাধ্যমে দক্ষতা বাড়ান।
৮. সঞ্চয়
আয়ের একটি অংশ নিয়মিত সঞ্চয় করুন। সঞ্চয়ের মাধ্যমে ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হবে।
৯. উদ্যোক্তা মনোভাব
উদ্যোক্তা হয়ে নতুন ধারণা নিয়ে কাজ করুন। নতুনত্ব ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাজারে আপনার জায়গা তৈরি করুন।
১০. শেখা ও উন্নতি
ভুল থেকে শেখা এবং উন্নতির চেষ্টা চালান। প্রতিটি অভিজ্ঞতা আপনাকে শক্তিশালী করবে।
এই কৌশলগুলো অনুসরণ করে, আপনার বয়স ছোট হলেও ধনী হওয়ার সম্ভাবনা বাড়াতে পারেন।

অনলাইনে ব্যবসা করে কোটিপতি

অনলাইনে ব্যবসা করে কোটিপতি হওয়ার জন্য কিছু কার্যকরী কৌশল নিচে উল্লেখ করা হলো:
১. ই-কমার্স স্টোর
একটি ই-কমার্স সাইট খুলুন এবং বিশেষ পণ্য বিক্রি করুন, যেমন ফ্যাশন, গৃহস্থালী পণ্য বা কাস্টমাইজড আইটেম।
২. ডিজিটাল পণ্য
ই-বুক, অনলাইন কোর্স, অথবা সফটওয়্যার তৈরি করে বিক্রি করুন। একবার তৈরি করা হলে এটি বারবার বিক্রি করা সম্ভব।
৩. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
অন্যদের পণ্য প্রচার করে কমিশন অর্জন করুন। এটি ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়ায় কার্যকরী।
৪. ফ্রিল্যান্সিং
আপনার দক্ষতার ভিত্তিতে ফ্রিল্যান্স কাজ করুন। ওয়েব ডিজাইন, লেখালেখি, অথবা গ্রাফিক ডিজাইন করতে পারেন।
৫. ইউটিউব চ্যানেল
ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে বিজ্ঞাপন বা স্পনসরশিপের মাধ্যমে আয় করুন। শিক্ষামূলক, বিনোদনমূলক, বা ভ্লগিং কনটেন্ট হতে পারে।
৬. সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার
সোশ্যাল মিডিয়ায় ফলোয়ার তৈরি করে ব্র্যান্ডের পণ্য প্রচার করুন। স্পনসরশিপের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
৭. অনলাইন কোচিং
আপনার বিশেষজ্ঞতার ভিত্তিতে অনলাইন কোচিং শুরু করুন। লাইভ ক্লাস বা ওয়েবিনারের মাধ্যমে সেবা দিতে পারেন।
৮. ব্লগিং
নিয়মিত ব্লগ লিখে বিজ্ঞাপন, স্পনসরশিপ, বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয় করুন।
৯. নেটওয়ার্ক মার্কেটিং
ন্যাশনাল বা ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির পণ্য বিক্রি করে কমিশন উপার্জন করুন।
১০. সঠিক পরিকল্পনা
একটি সঠিক ব্যবসার পরিকল্পনা তৈরি করুন এবং লক্ষ্য অনুযায়ী এগিয়ে যান। বাজার গবেষণা করে সঠিক স্ট্র্যাটেজি গ্রহণ করুন।
এই উপায়গুলো অনুসরণ করে, আপনি অনলাইনে ব্যবসা করে কোটিপতি হওয়ার পথে এগিয়ে যেতে পারেন। সঠিক পরিকল্পনা, কঠোর পরিশ্রম, এবং ধৈর্যের মাধ্যমে সফলতা অর্জ

আর্টিকেল লিখে আয়

করার জন্য কিছু কৌশল এবং প্ল্যাটফর্ম নিচে উল্লেখ করা হলো, যেখানে আপনি পেমেন্ট হিসেবে বিকাশ ব্যবহার করতে পারেন:
১. ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম
আপনার লেখার দক্ষতা দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করুন। কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হলো:Upwork
Fiverr
Freelancer
এখানে আপনি ক্লায়েন্টের জন্য আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন। কিছু প্ল্যাটফর্মে বিকাশ ব্যবহার করে পেমেন্ট গ্রহণের সুযোগ রয়েছে।
২. ব্লগিং
নিজের ব্লগ তৈরি করে নিয়মিত আর্টিকেল লিখুন। আপনি বিজ্ঞাপন (যেমন Google AdSense), স্পনসরশিপ এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। পেমেন্ট বিকাশে নিতে চাইলে, সাইটে বিকাশ পেমেন্ট গেটওয়ে ইন্টিগ্রেট করতে পারেন।
৩. কন্টেন্ট রাইটিং সার্ভিস
অনলাইন কন্টেন্ট রাইটিং সার্ভিস শুরু করতে পারেন। বিভিন্ন ব্যবসার জন্য ব্লগ, ওয়েবসাইট কন্টেন্ট বা সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য লেখালেখি করুন। ক্লায়েন্টের সাথে বিকাশে পেমেন্টের জন্য আলোচনা করুন।
৪. ই-বুক
আপনার লেখা নিয়ে একটি ই-বুক তৈরি করুন এবং বিক্রি করুন। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করার সময় পেমেন্ট বিকাশে নিতে পারেন।
৫. অনলাইন কোর্স
লেখার উপর একটি অনলাইন কোর্স তৈরি করুন এবং বিক্রির মাধ্যমে আয় করুন। কোর্স প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিকাশ পেমেন্ট পদ্ধতি যুক্ত করতে পারেন।
৬. সোশ্যাল মিডিয়া
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিত লেখালেখি করুন এবং একটি ফলোয়ার বেস তৈরি করুন। স্পনসরশিপ বা পেইড কনটেন্টের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
পেমেন্ট পদ্ধতি

বিকাশ পেমেন্ট গ্রহণের জন্য আপনাকে ক্লায়েন্টের সাথে আলোচনা করতে হবে। আপনার বিকাশ নম্বর দিন এবং তারা চাইলে সরাসরি সেখানে পেমেন্ট করতে পারবে।

অনলাইনে ব্যবসা করে কোটি পতি হওয়ার কিছু উপায়



আর্টিকেল লিখে আয়

আর্টিকেল লিখে আয় করা একটি লাভজনক পেশা হতে পারে। সঠিক পরিকল্পনা, প্রচেষ্টা এবং বিপণনের মাধ্যমে আপনি সফলভাবে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন।
বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং জব পাওয়ার জন্য কিছু কৌশল এবং প্ল্যাটফর্ম নিচে উল্লেখ করা হলো:
১. ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম
অনলাইনে কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হন:Upwork
Fiverr
Freelancer
PeoplePerHour
এখানে আপনি বাংলা কন্টেন্ট রাইটিংয়ের জন্য ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করতে পারেন।
২. সোশ্যাল মিডিয়া
সোশ্যাল মিডিয়ায় (যেমন ফেসবুক, লিংকডইন) গ্রুপ এবং পেজে যোগ দিন যেখানে কন্টেন্ট রাইটিংয়ের সুযোগ পাওয়া যায়। এখানে চাকরির বিজ্ঞাপন শেয়ার হয়।
৩. কন্টেন্ট রাইটিং এজেন্সি
কিছু এজেন্সি বাংলা কন্টেন্ট লেখক নিয়োগ করে। এসব এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনার প্রোফাইল পাঠাতে পারেন।
৪. ব্লগিং ও নিজস্ব ওয়েবসাইট
নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করুন এবং সেখানে আপনার লেখা শেয়ার করুন। এটি আপনাকে আপনার দক্ষতা প্রদর্শন করতে সাহায্য করবে এবং ক্লায়েন্ট আকর্ষণ করবে।
৫. নেটওয়ার্কিং
বন্ধু, পরিচিত, এবং পেশাদার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যোগাযোগ করুন। লোকজনের কাছে আপনার লেখার দক্ষতা এবং উপলব্ধতার কথা জানান।
৬. কন্টেন্ট মার্কেটপ্লেস
কিছু বিশেষ কন্টেন্ট মার্কেটপ্লেস যেমন:Textbroker
এখানে আপনি বাংলা কন্টেন্ট রাইটিংয়ের জন্য কাজ করতে পারেন।
৭. পোর্টফোলিও তৈরি
একটি ভালো পোর্টফোলিও তৈরি করুন যেখানে আপনার লেখার উদাহরণ থাকবে। এটি ক্লায়েন্টদের জন্য একটি বড় আকর্ষণ।
৮. স্থানীয় কোম্পানি
স্থানীয় কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করুন। অনেক কোম্পানি তাদের ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া এবং মার্কেটিং কন্টেন্টের জন্য লেখক খোঁজে।
বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং জব পাওয়ার জন্য নিয়মিত প্রচেষ্টা, নেটওয়ার্কিং এবং সঠিক প্ল্যাটফর্মে যোগদান গুরুত্বপূর্ণ। আপনার দক্ষতা ও প্রতিভার মাধ্যমে দ্রুত কাজ পেতে পারবেন।

ইংরেজি আর্টিকেল লিখে আয় করার জন্য বেশ কিছু উপায় ও প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। নিচে কিছু কার্যকরী কৌশল উল্লেখ করা হলো:
১. ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে কাজ খোঁজ করুন:Upwork: এখানে বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারেন।
Fiverr: আপনার লেখার সার্ভিস তৈরি করে এখানে ক্লায়েন্ট পেতে পারেন।
Freelancer: এখানে বিভিন্ন কন্টেন্ট লেখার কাজ পাবেন।
২. ব্লগিং

নিজের ব্লগ তৈরি করুন এবং সেখানে নিয়মিত আর্টিকেল লিখুন। ব্লগে বিজ্ঞাপন (যেমন Google AdSense) ও স্পনসরশিপের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
৩. কন্টেন্ট রাইটিং সার্ভিস
কিছু প্রতিষ্ঠান কন্টেন্ট রাইটিং সার্ভিস প্রদান করে। সেখানে যুক্ত হয়ে ক্লায়েন্টদের জন্য লেখালেখি করতে পারেন।
৪. অনলাইন ম্যাগাজিন ও নিউজ সাইট
অনলাইন ম্যাগাজিন বা নিউজ সাইটে লিখুন। অনেক সাইট পারিশ্রমিক দেয় লেখকদের জন্য।
৫. সোশ্যাল মিডিয়া
সোশ্যাল মিডিয়ায় (যেমন লিংকডইন) আপনার লেখার নমুনা শেয়ার করুন এবং ক্লায়েন্ট আকর্ষণ করুন। এখানে আপনার লেখার দক্ষতা প্রদর্শন করতে পারেন।
৬. অনলাইন কোর্স
লেখার উপর একটি অনলাইন কোর্স তৈরি করুন। এটি বিক্রি করে আয় করতে পারেন।
৭. পোর্টফোলিও তৈরি
আপনার লেখার উদাহরণ নিয়ে একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন। এটি সম্ভাব্য ক্লায়েন্টদের কাছে আপনার দক্ষতা প্রদর্শন করবে।
উপসংহার:
লেখালেখির ক্ষেত্রে নেটওয়ার্কিং করুন। অন্যান্য লেখকদের সাথে সংযোগ স্থাপন করুন এবং কাজের সুযোগ খুঁজুন।
ইংরেজি আর্টিকেল লিখে আয় করা সম্ভব, তবে সঠিক কৌশল এবং নিয়মিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। আপনি ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং, ও বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url